Showing posts with label Fabric. Show all posts
Showing posts with label Fabric. Show all posts

হিটসেট কি? ইলাস্টিন ফেব্রিক কেন হিটসেট করা হয়? হিটসেট সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

হিটসেট কি?

বিশেষ করে যে নিট কাপড়ে ইলাস্টিন (আমরা লাইক্রা বললে ভালো চিনে থাকি) থাকে তাকে স্টেবল করার জন্য ফেব্রিককে যে থার্মাল প্রসেস করা হয় তাকে হিট সেটিং বলা হয়ে থাকে। 
fabric heatset,what is heatset,lycra fabric heatset
হিটসেট প্রধানত নিচের কাজগুলো করে থাকে।
Stabilize yarn twist
Removing residual shrinkage
Increase wrinkle resistance
Obtain durable pleat

ইলাস্টিন ফেব্রিককে হিটসেট না করলে কাপড় ডাইং এর পর খেপে যায় আর কাপড় এ প্রচুর ক্রিজ পরে যা ফিনিশ করার পর ও ঠিক হয় না।


হিটসেট সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ

হিটসেট না করলে ফেব্রিকের ডায়া কমে যাবে তাকে স্টেন্টার এ টেনে ও ঠিক করা যাবে না।

হিট সেট করলে ফেব্রিক গ্রে কালার থেকে হালকা হলুদ রর্ণ ধারন করে এবং ফেব্রিক থেকে বিস্কুট এর মত গন্ধ  বের হয় ।
ফেব্রিকের কালার একটু হলুদ হলেও সমস্যা নাই কারন তাকে ব্লিচ করলে হলদে ভাবটা চলে যাবে।
কাপড় কে হিট সেট করার আগে ডায়া ওপেন করে নিতে হয়। পরে ব্যাক সুইং করে আবার টিউব ডায়া করে নিতে হয়।
হিটসেট করার সময় স্টেন্টার মেশিনে এর তাপমাত্রা রাখবেন ১৯০- ২০০ ডিগ্রি রাখতে হয়।

7 Stages of Product Developement


Product Development একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া নিচে ৭টি পর্যায়ের মাধমে দেখানো হলো।
Product,garments product,product developement,developement
Figure: 7 Stages of New Product Development


8 information about Knit Fabric - নীট ফেব্রিক সম্পর্কে ৮টি বেসিক তথ্য জেনে নিন।

নীট ফেব্রিক তৈরি পোশাক শিল্পে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত একটি ফেব্রিক। পড়তে আরাম ও দামে কম হওয়ায় এই ধরণের ফেব্রিকের চাহিদা বিশ্বের প্রতিটি দেশেই বেশি। আজকের আলোচনায় এই ফেব্রিকের কিছু বেসিক তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
fabric,knit fabric,woven fabric,dyeing fabric,textile,finishing

নীট ফেব্রিক সম্পর্কে ৮টি বেসিক তথ্য
১. ফেব্রিকের GSM যত বেশি ফেব্রিকটি তত বেশি মোটা, একইভাবে GSM যত কম ফেব্রিকটি তত বেশি চিকন।

২. ফেব্রিকের GSM যত বেশি ফেব্রিকটি বানাতে তত বেশি সুতা লাগলে ও দামও বেশি হবে।

৩. VDQ (Variable Dia for Quality Pulley) পুলির Dia বাড়ালে Stitch Length বাড়ে ফলে Stitch Density কমে ও GSM কমে। একইভাবে VDQ (Variable Dia for Quality Pulley) পুলির Dia কমালে Stitch Length কমে ফলে Stitch Density বাড়ে ও GSM বাড়ে।

৪. যে সূতার কাউন্ট সংখ্যার মান যত বেশি সেই সূতা তত চিকন। যেমন 4০ Ne এর সুতা 24 Ne এর চেয়ে চিকন।

৫. নিটিং মেশিনের অন্যতম দুটি টেকনিক্যাল প্যরামিটার হলো- মেশিন ডায়া (DIA) ও মেশিন গেজ (G)। মেশিনের ডায়া ও গেজ যত বেশি হবে নিটিং প্রোডাকশন তত বেশি হবে। 

৬. সাধারনত ইঞ্চিতে টা করে ফিডার থাকে

. কমন কিছু মেশিন গেজ (G)
Single Jersey Fabric - 22/24/28 G
Rib Fabric - 18 G
Interlock Fabric - 22 G
Fleece Fabric – 20 G

. কমন কিছু মেশিন ডায়া 20, 22, 26, 30, 34, 36, 38, 40, 42, 46

3 Identification Method of Cotton Fabric - কাপড় কটন বা সূতি কিনা হাতে ধরে বুঝার কৌশল!

আমরা সূতি কাপড় কিনতে গেলে প্রায়ই দোকানীকে জিজ্ঞেস করে থাকি। কিন্তু সম সময় দোকানীরা আমাদেরকে সঠিক তথ্য দেয় না। কেমন হয় যদি কাউকে জিজ্ঞেস না করেই আপনি নিজে নিজেই খুব সহজেই শুধু মাত্র হাত দিয়ে ধরেই বুঝতে পারবেন যে কোন কাপড় কটন বা সূতি কিনা?
fabric,cotton,cotton fabric,textile fabric,knitting,dyeing,fabric defects

কটন ফাইবার টেস্ট 
কোন কাপড় কটন বা সূতি কি না তা জানার জন্য আজকে আমরা তিনটি পদ্ধতি জানবো।  

১ম পদ্ধতিঃ
প্রথমে কাপড়টিকে হাত দিয়ে ধরে এর কিছু অংশ মুচড়ে ছেড়ে দিন। ছেড়ে দেওয়ার পর যদি দেখা যায় কোন ভাঁজ পড়েনি ও কাপড়টি আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে তাহলে এই কাপড়টি সূতি নয়। আর যদি দেখা যায় যে ভাঁজ পড়ে গেছে ও জপড়া অবস্থা বজায় রয়েছে তাহলে বুঝতে হবে এটি কটন বা সূতি কাপড়।
পিউর কটন বা সূতি কাপড়ের কাঁচামাল তথা সূতার ইলাস্টিসিটি বা স্থিতিস্থাপকতা খুবই কম ফলে এটিতে ভাঁজ পড়লে সহজে ভাঁজহীন অবস্থায় ফিরে আসে না।
২য় পদ্ধতিঃ
কাপড়ের খোলা অংশ হতে ছোট্ট করে দৈর্ঘ ও প্রস্থ বরাবর ১ টি করে সূতা বের করে নিন। সুটাগুলোকে আলাদা ভাবে টেনে ছেড়ার চেষ্টা করুন। যদি সূতি হয় তাহলে এক টানেই ছিড়ে যাবে ও লম্বা হতে থাকবে না। কারণ পলিয়েস্টার সূতা টানলে ছিড়ে না গিয়ে লম্বা হতে থাকে।
সুতি সূতা এক টানে ছেড়ার কারণ হচ্ছে এর আঁশ ১-১.৫ ইঞ্চি লম্বা হয় এবং তা পকিয়ে লম্বা সুতায় রূপান্তর করা হয়। অপরদিকে পলিয়েস্টার সূতার ফাইবার অনেক লম্বা লম্বা হয় ফলে টান দিলে ছিড়ে না গিয়ে লম্বা হতে থাকে।

৩য় পদ্ধতিঃ
এই পরীক্ষাটি মূলত ব্যবসায়ীদের জন্য। কাপড়ের কোন একটু অংশ নিয়ে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিতে হবে। পুড়ার পর যদি শুধুমাত্র ছাই অবশিষ্ট থাকে তাহলে এটি কটন বা সুতি কাপড়। আর যদি ছাই কিছুটা আঠালো বা দূর্গন্ধযুক্ত হয় তাহলে বুঝতে হবে এটি সুতি কাপড় নয়।