Showing posts with label Yarn. Show all posts
Showing posts with label Yarn. Show all posts

Yarn Dyed Fabric Inspection Procedure | যেভাবে চেক করতে হয় ইয়ার্ন ডাইং করা কাপড়ের কোয়ালিটি।

ইয়ার্ণ ডাইং করা ফেব্রিক চেক করার সময় কিছু বিষয় বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হয়। নিচে বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো।

Yarn Dyed Fabric এর কোয়ালিটি চেক করার নিয়ম

যে এই ধরণের ফেব্রিকে একাধিক কালার থাকে তাই প্রতিটি কালারের শেড আলাদা আলাদাভাবে Approved Swatch এর সাথে মিলিয়ে নিতে হবে।
Dyed Yarn,Dyed yarn fabric,Color Fabric,Knitting,Dyeing,Textile,fabric

প্রত্যেকটি কালার এর রিপিট মেপে দেখতে হবে।
ফেব্রিকের GSM  ঠিক আছে কিনা চেক করে দেখতে হবে।
হ্যান্ডফীল চেক করতে হবে।
বোইং আছে কিনা ভালভাবে চেক করে দেখতে হবে, কারণ  ইয়ার্ন ডাইং ফেব্রিকের বোয়িং গ্রহণযোগ্য নয় ।
ফেব্রিকে ফল্ট আছে কিনা দেখতে হবে। যেমন, কন্ট্রা, নেপ্স, হেয়ারিনেস, স্পট, মার্ক ইত্যাদি।
বায়ার রিকয়ারমেন্ট অনুযায়ী কোর্সগুলি মেপে দেখতে হবে।
ফেব্রিক কালার ব্লিডিং করে কিনা চেক করে দেখতে হবে।

ট্রাম্বল ড্রায়ার এর সাহায্যে ফেব্রিকের GSM বাড়ানোর উপায়! | Way of Increasing Fabric GSM.

মাঝে এরকম হয় যে কিছু পরিমাণ ফেব্রিকের GSM প্রয়োজনের তুলনায় কম হয়। আমরা জানি যে বায়ার সাধারণত ±৫ থেকে ±১০ পর্যন্ত GSM গ্রহণ করে থাকে। কিন্তু যদি টলারেন্স আরো কম হয় তখন হয় সমস্যা। এই সমস্যা থেকে সাময়িকভাবে মুক্তি পাওয়ার জন্য একটি উপায় হচ্ছে ট্রাম্বল ড্রায়ার এর সাহায্যে GSM বাড়িয়ে নেওয়া। নিচে এর পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
Fabric,GSM,Fabric GSM,Trumble Dryer,Dyeing,Knitting,Knit Fabric
কোন নীট ফেব্রিকের GSM বাড়াতে চাইলে ওই ফেব্রিকের বেক সাইড পানি দিয়ে ভিজিয়ে ৩০-৪০ মিনিট ট্রাম্বল ড্রায়ারে ঘুরালে ঐ ফেব্রিকের GSM +১০ থেকে +১৫ পর্যন্ত বাড়ে।
ট্রাম্বল ড্রায়ারিং প্রক্রিয়াটি তখনই করা উচিত যখন দেখা যাবে যে স্টেনটার বা কম্পেক্টর দিয়ে ফেব্রিক ফিনিশ করেও GSM ঠিক করা যায়নি।  

আবার গার্মেন্টস তৈরির পর যদি দেখা যায় যে ফেব্রিকের GSM কম তখন ঐ গার্মেন্টগুলোকে উল্টিয়ে বেক সাইডে পানির ছিটিয়ে ট্রাম্বল করে নিলে ফেব্রিকের এর GSM কিছুটা বেড়ে যাবে।  এক্ষেত্রে গার্মেন্টটি কিছুটা খেপে যাবে এবং ফেব্রিকের শেড ৫%-১০%  ডিপ হয়ে যাবে।

গুরুত্বপূর্ণ ২০টি টেক্সটাইল ক্যামিকেল এর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন। 20 Important Textiles Chemicals Name and Uses

নিটিং ফেব্রিক তৈরির পর এটি গ্রে কালারের হয়ে থাকে। তার সাথে ফেব্রিকের সাথে বিভিন্ন ধরণের ধূলি ময়লা, ওয়াক্স, ফাই-ইয়ার্ণ ও ফরেন ম্যাটারিয়াল থাকে যা ফেব্রিক ডাইং ও ফিনিশিং এর এর সময় দূর করতে হয়। ফেব্রিককে বায়ারের চাহিদামত কালার, জি.এস.এম., হ্যান্ডফিল, স্রিংকেজ, ডায়া ইত্যাদি দিতে ফেব্রিক ডাইং ও ফিনিশিং সেকশনে বিভিন্ন ধরণের ক্যামিক্যাল ও টেকনিক ব্যবহার করা হয়। নিচে টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ২০ টি গুরুত্বপূর্ণ ক্যামিকেল এর নাম এবং ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করা হল।

chemical,textile chemical,textile chemical name,textile chemical uses

১. পার-অক্সাইড
ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ডাস্ট দূর করে।
ওয়াক্স দূর করে ও
ন্যাচারাল গ্রে কালার দূর করে।

২. স্টেবিলাইজার
পার-অক্সাডের এর বিক্রিয়াকে স্টেবল করার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।  

৩. সোডা
কালার ফিক্সিং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে।
PH কন্ট্রোল।
ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ায়।
৪. সিকুস্টারিং এজেন্ট
পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন দূর করে।
পানির হার্ডনেস দূর করে।
পানিকে সফট করে।

৫. ওয়েটিং এজেন্ট
ফেব্রিকের সারফেস টেনশন দুর করে
ওয়েটিং প্রপার্টি ইম্প্রুভ করে।

৬. ডিটারজেন্ট
ওয়েটিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

৭. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট
ফেব্রিকের ভাঁজ পড়ার প্রবণতা দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি লুব্রিকেশন টাইপ ক্যামিকেল।

৮. এন্টিফোমিং এজেন্ট
লিকারে ফোম না তৈরি হতে ব্যবহৃত হয়।
ডাই বাথে না তৈরি হতে ব্যবহৃত হয়।

৯. লেভেলিং এজেন্ট
ডাইস কেমিক্যাল ফেব্রিকের মধ্যে সমানভাবে ডিস্ট্রিবিউশন হওয়ার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়।

১০. রিডাকশন এজেন্ট
ফেব্রিকের গায়ে লেগে থাকা অতিরিক্ত ডাইস দুর করার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়।
১১. সোপিং এজেন্ট
এটি এক ধরণের লিকুইড সোপ। ফেব্রিকের অতিরিক্ত কালার দুর করার জন্য ফেব্রিক ওয়াস করার সময় এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

১২. ফিক্সিং এজেন্ট
ফেব্রিকের গায়ে কালার ফিক্স করার জন্য এই এজেন্ট ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

১৩. এনজাইম
ফেব্রিকের হেয়ারিনেস দুর করে।
ফেব্রিককে  সফট  করে।
এনজাইম পিলিং দুর করে।

১৪. সফটনার
ফেব্রিককে সফট করে
সারফেস লাসচার বাড়ায়,
হ্যান্ডফিল বাড়ায়।
সুইয়িবিলিটি  বাড়ায়।

১৫. হাইড্রোজ
এটি এক ধরণের রিডিউসিং এজেন্ট।
ফেব্রিকের গা থেকে কালার তুলতে এটি ব্যবহার করা হয়।
১৬. লবন
ফেব্রিকের সারফেসে ডাই-বাথ থেকে ডাইজ আনতে সাহায্য করে।
চার্জ নিউট্রাল করে।

১৭. এসিটিক এসিড
এটি টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে সবচেয়ে বেশি ব্যাবহৃত একটি এসিড।
এটি ফেব্রিককে নিউট্রাল করে।
PH কন্ট্রোল করে।

১৮. সোডিয়াম এসিটেট
এটি এক ধরণের বাফারিং এজেন্ট।
পলিস্টার  ডাইং এর সময় PH কে স্ট্যাবল রাখে।

১৯. ডিস্পারসিং এজেন্ট
পলিএস্টার ফেব্রিকের সবদিকে ডাইজ সমভাবে প্রবেশ করে তার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।

২০. প্রোটনিক ক্যামিকেল
এটি ফেব্রিকের লাইন মার্ক দুর করতে ব্যবহার করা হয়।

What is fiber? What is natural fiber? What is man-made fiber?

What is Fiber? 

ফাইবার হচ্ছে প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম কিছু সূক্ষ্ম বস্তু যা সাধারণত অন্য কোন বস্তু যেমন সূতা, দড়ি, কাপড় ইত্যাদি তৈরিতে  ব্যবহৃত হয়।

ফাইবার সাধারণত দুই প্রকার। যেমন-
১।  Natural Fiber বা প্রাকৃতিক ফাইবার
২। Man-made Fiber বা কৃত্রিম ফাইবার।
 
fiber,natural fibe,man-made fiber

What is Natural Fiber?

প্রকৃতি থেকে সরাসরি আমরা যে ফাইবারগুলো পাই সেগুলোকেই ন্যাচারাল বা প্রাকৃতিক ফাইবার বলে। প্রাকৃতি ফাইবারগুলো আমরা সাধারণত  উদ্ভিদ, প্রাণী ও খনিজ থেকে পেয়ে থাকি। কিছু ন্যাচারাল ফাইবার, যেমন- 
1. Cotton
2. Silk
3. Wool
4. Linen
5. Hemp
6. Cashmere
7. Jute
 
fiber,natural fibe,man-made fiber
Figure: Some Natural Fiber

What is Man-made Fiber?

যে সকল ফাইবার কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হয় অর্থাৎ ফাইবারগুলোর রাসায়নিক গঠন ও  বৈশিষ্ট্য তৈরির সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয় সে সকল ফাইবারকে Man-made Fiber বা কৃত্রিম ফাইবার বলে। কিছু কৃত্রিম ফাইবার, যেমন-
1. Polyester
2. Nylon
3. Rayon
4. Plastic
5. Spandex
6. Viscous
fiber,natural fibe,man-made fiber
Figure: Some Man-made Fiber

কতো GSM এর জন্য কতো কাউন্ট এর সুতা লাগবে? টেকনিকে জেনে নিন।

ফেব্রিক ডিপার্টমেন্টের অন্যতম গুরুত্বপুর্ণ একটি কাজ হচ্ছে কতো GSM এর ফব্রিকের জন্য কতো কাউন্টের ইয়ার্ণ লাগবে তা নির্ধারণ করা। এই কাজটি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার বা ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ার এর অনেক বছরের অভিজ্ঞতার ফসল। এই অভিজ্ঞতার আলোকে আজকের পোস্ট।

কিছু ফর্মুলা ব্যবহার করে কিভাবে নির্দিষ্ট GSM এর জন্য নির্দিষ্ট কাউন্ট বের করা যায় তা–ই আলোচনা করা হয়েছে আজকের পোস্টে। এক্ষেত্রে GSM ৫% কম বেশি হতে পারে। তবুও বাস্তব ক্ষেত্রে সুত্রগুলো আপনাকে খুব কাজে দিবে। নিচের ছবিতে সূত্রগুলো দেওয়া আছে।

Fabric GSM, Yarn Cout, Required Count

চিত্রঃ প্রয়োজনীয় GSM এর জন্য কাউন্ট বের করার পদ্ধতি।
এখানে GSM যায়গায় যে GSM দরকার তা বসালে ঐ ধরণের ফেব্রিক তৈরি করতে কত কাউন্ট এর সুতা লাগবে তা বের হয়ে যাবে।

প্রশ্নঃ যদি 160 GSM এর Single Jersey ফেব্রিক তৈরি করতে হলে কত কাউন্ট এর ইয়ার্ণ লাগবে?
উত্তরঃ
চিত্রের টেকনিক অনুযায়ী,
Single Jersey =  4300 ÷ GSM
                = 4300 ÷ 160
                = 26.88
                = 26 কাউন্ট (প্রায়)


GSM Yarn Count এর সম্পর্ক
সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ৫ ধরণের ফেব্রিকের কোন রেঞ্জের GSM এর জন্য কত কাউন্টের ইয়ার্ণ লাগবে তা নিচে বিস্তারিত দেওয়া হল-

চিত্রঃ GSM ও Yarn Count এর সম্পর্ক।
(লেখাটি কেমন লাগল? নিচের কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত আশা করছি। নতুন কি বিষয়ের উপর লেখা চান? কমেন্টে জানাতে পারেন। লেখাটি যে কোন সময় পড়তে বা রিভিশনের জন্য শেয়ার করে রাখতে পারেন। আরো যুক্ত হতে পারেন আমাদের ফেসবুক পেজ, গ্রুপ ও ইউটিউব চ্যানেলে)